কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীকে হত্যার আগে ধর্ষণের অভিযোগ
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে হত্যার আগে ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে।
কী ঘটেছিল
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, কয়েকদিন আগে ওই ছাত্রীকে ক্যাম্পাসের বাইরে ডেকে নিয়ে যায় অভিযুক্তরা। পরে তাকে নির্মমভাবে নির্যাতন করা হয়।
প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের ধারণা, হত্যার আগে ওই ছাত্রীর ওপর যৌন নির্যাতন চালানো হয়েছিল। ঘটনাটি বিশ্ববিদ্যালয় ও এলাকায় দাগ কেটে দিয়েছে।
তদন্তের অগ্রগতি
ঘটনার পর পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছে। প্রাথমিক প্রতিবেদনে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে।
পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। পুলিশ ইতোমধ্যে কয়েকজন সন্দেহভাজনকে আটক করেছে এবং তদন্ত তদারকি করছে।
পরিবারের বক্তব্য
নিহতের পরিবার দাবি করেছেন, মেয়েটি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা চলাকালীন স্বাভাবিক জীবন যাপন করছিল। পরিকল্পিতভাবে তাকে ফাঁদে ফেলে হত্যা করা হয়েছে।
তাঁরা দ্রুত অপরাধীদের গ্রেপ্তার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করেছেন। পরিবারের ক্ষোভ ও দুঃখ এলাকায় ছড়িয়ে পড়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ও এলাকাবাসীর প্রতিক্রিয়া
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক–শিক্ষার্থীরা সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করে আন্দোলন করছেন। তারা নিরাপত্তা বাড়ানোরও দাবি জানিয়েছেন।
এলাকাবাসীও ঘটনার কঠোর শাস্তি দাবি করছেন। ছাত্র–ছাত্রীদের মধ্যে সচেতনতা এবং নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে।
পুলিশের বক্তব্য
কুমিল্লা জেলা পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে। প্রকৃত দোষীদের দ্রুত চিহ্নিত ও গ্রেপ্তার করা হবে।
পুলিশ সবাইকে সহযোগিতা করার অনুরোধ করেছেন এবং ঘটনার প্রতি কঠোর মনোভাব প্রকাশ করেছেন।
আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চান তাহলে ভিজিট করুন: Skills UP IT
অনলাইন আয় সম্পর্কে জানুন: ফেসুবক ইনকাম কিভাবে করতে হয়?
